নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় - নরমাল ডেলিভারি হওয়ার লক্ষন

সকল নারীই মাতৃত্বের স্বাদ গ্রহণ করতে চাই। শিশুর জন্মদানের সময় মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য বেশ কিছু নরমাল ডেলিভারির হওয়ার উপায় রয়েছে। নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো আপনার জানা থাকলে, আপনি শুরু থেকে এ বিষয়গুলো মেনে চলতে পারবেন এবং ডেলিভারির ক্ষেত্রে আপনার  জটিলতা কম হবে।


আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হবে, নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়, লক্ষণ এবং ডেলিভারি সংক্রান্ত আরো বেশ কিছু তথ্য। ডেলিভারি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় জানতে হলে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি বিষয়গুলো জানলে আপনার উপকার হবে।

সূচিপত্রঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়  -   নরমাল ডেলিভারি হওয়ার লক্ষণ

নরমাল ডেলিভারি কি

নরমাল ডেলিভারি হলো সন্তান প্রসবের একটি প্রক্রিয়া। এটি হচ্ছে একটি স্বাভাবিক প্রসব প্রক্রিয়া। নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে কোন কাটা ছেঁড়া বা অপারেশন ছাড়াই প্রাকৃতিক নিয়মে সন্তান জন্ম ভূমিষ্ঠ হয়। আগেকার যুগের মহিলারা প্রাকৃতিক নিয়মে বা নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে সন্তান প্রসব করত । কিন্তু বর্তমানে যত দিন যাচ্ছে আমরা ততই প্রযুক্তির উপর নির্ভর হয়ে পড়ছি , আর এই জন্য আমরা এখন কারণে-অকারণে নরমাল ডেলিভারি বাদ দিয়ে সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি করে ফেলি। কিন্তু সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি না করে নরমাল ডেলিভারি হলে মা ও শিশুর দুজনেরই স্বাস্থ্যে উপকার আছে । আমরা সহজেই নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো মেনে চলার মাধ্যমে নরমাল ভাবে ডেলিভারি হওয়াতে পারি।

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়

আমরা জানি নরমাল ডেলিভারির সময় প্রত্যেক গর্ভবতী মহিলারই প্রচন্ড কষ্ট হয়। কিন্তু অস্ত্রপ্রচারের বা সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি না করে নরমাল ডেলিভারি হওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আর নরমাল ডেলিভারি হলো, আল্লাহ প্রদত্ত একটি প্রাকৃতিক নিয়ম এই কারণে নরমাল ডেলিভারিতে কষ্ট হলেও নরমাল ডেলিভারির স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বেশি। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে কিছু নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় বর্ণনা করা হলোঃ

ওজনঃ নিয়ন্ত্রিত ওজন নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর মধ্যে একটি অন্যতম উপায় । গর্ভাবস্থায় আপনার ওজন যদি ঠিক না থাকে তাহলে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় না । গর্ব অবস্থায় স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজনও খারাপ বেশি ওজনও খারাপ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় ওজন বেশি হলে শরীরে চর্বির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর ফলে নরমাল ডেলিভারি হয় না।
 
নিয়মিত চেকআপঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে নিয়মিত চেকআপ করা একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধপ। প্রেগন্যান্ট মহিলাদের নিয়মিত চেকআপের মধ্যে রয়েছে রোগীর ওজন , প্রেসার , হিমোগ্লোবিনের মাত্রা , ব্লাড সুগারের মাত্রা , বাচ্চা নড়াচড়া , বাচ্চার বৃদ্ধি ইত্যাদি। নিয়মিত এই চেকআপ করাতে রবির কোন শারীরিক জটিলতা থাকলে আগে থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া যায়। ফলে নরমাল ডেলিভারি হওয়ার চান্স বেশি থাকে ।

এক্সারসাইজঃ গর্ভবতী বা প্রেগন্যান্ট মহিলাদের একবারে শুয়ে বসে না থেকে হালকা পাতলা কিছু এক্সারসাইজ বা শারীরিক ব্যায়াম করা উচিত । এই শারীরিক ব্যায়ামগুলোর মধ্যে রয়েছে হাঁটাচলা করা, ইয়োগা , ব্রিডিং এক্সারসাইজ , ঘরের ছোটখাটো হালকা পাতলা কাজ করা ইত্যাদি। এই ধরনের ছোট ছোট এক্সারসাইজ গুলো মাধ্যমে লেবার পেইনের তীব্রতাকে সহ্য করা ক্ষমতা চলে আসে এবং নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণঃ
নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হচ্ছে , গর্ভবতীর পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা । পুষ্টিকর খাবার গ্রহণের ফলে গর্ভবতী মায়েদের শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকে যেটি নরমাল ডেলিভারির জন্য খুবই প্রয়োজন ।

বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখাঃ গর্ভবতী মায়েদের গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন নতুন নতুন রোগের উপসর্গ দেখা দেয় যেমন, ডায়াবেটি , ব্লাড প্রেসার , প্রসাবে ইনফেকশন ইত্যাদি । এই ধরনের রোগ গুলো নিয়ন্ত্রণে না রাখলে তা নরমাল ডেলিভারির ক্ষেত্রে অন্তরায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় । সেজন্য ডেলিভারি করাতে হলে অবশ্যই এই ধরনের রোগ গুলো নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।

গর্ভকালীন জটিলতা সরানোঃ গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে গর্ভফুল নিচে থাকা , বাচ্চার ওজন বেশি বা কম হওয়া , হঠাৎ পানি ভাঙ্গা , রক্তক্ষরণ হওয়া ইত্যাদি । এই সমস্যাগুলো থাকলে নরমাল ডেলিভারি করা যায় না। এ কারণে নরমাল ডেলিভারি করাতে হলে এই ধরনের জটিলতা সারাতে আগে থেকেই ডাক্তারি পরামর্শ মত তাদের চলতে হবে , তবে নরমাল ডেলিভারি সম্ভব।

মনের জোর রাখাঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর মধ্যে এটি সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক । আপনাকে আপনার মনের জোর ঠিক রাখতে হবে । আপনি যদি মনের জোর হারিয়ে ফেলেন বিশেষ করে ডেলিভারির লেবার পেন উঠলে তাহলে কোন ভাবেই আপনার নরমাল ডেলিভারি সম্ভব নয়। এ কারণে নরমাল ডেলিভারির জন্য আপনার মনোবল শক্ত রাখতে হবে।
ব্যথা মুক্ত নরমাল ডেলিভারিঃ বর্তমানে প্রযুক্তি আপডেটের ফলে আমাদের চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক নতুন পদ্ধতি যুক্ত হয়েছে। বর্তমানে ' ইপিডুলার এনালজেসিয়া' এর মাধ্যমে খুব সহজে ব্যাথা মুক্তভাবে নরমাল ডেলিভারি করানো হয়। নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর মধ্যে এটি একটি অত্যাধুনিক এবং ব্যয়বহুল প্রায় । বাংলাদেশের বড় বড় হাসপাতাল গুলোতে এভাবে ডেলিভারি হওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে ।

হোমিওপ্যাথি ওষুধঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য হোমিও চিকিৎসায় কিছু ওষুধ রয়েছে এই ওষুধগুলো সেবন করলে আপনার নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় হিসেবে হোমিও ওষুধ কাজে লাগাতে হলে প্রেগনেন্সির শুরু থেকে থেকেই আপনাকে নরমাল ডেলিভারির জন্য হোমিও ঔষধ খাওয়া শুরু করতে হবে।

নরমাল ডেলিভারির উপকারিতা

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে আমরা পোষ্টের উপরের অংশে জেনেছি । পোস্টের এই অংশে আমরা এবার জানব , নরমাল ডেলিভারি করা কেন প্রয়োজন বা এর উপকারীর দিক গুলো কি । আসুন তাহলে এবার নরমাল ডেলিভারির উপকারীর দিকগুলো যেনে নেয়া যাক ।

  • নরমাল ডেলিভারি হলে মা ও শিশু দুজনে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারে
  • নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হয়
  • ডেলিভারির সময় বাচ্চা অ্যমোনিয়টিক নামক এক ধরনের তরল পদার্থের মধ্যে দিয়ে ভূমিষ্ঠ হয় বলে ভবিষ্যতে বাচ্চার শ্বাসকষ্টের সম্ভব না কম থাকে
  • নরমাল ডেলিভারিতে বাচ্চা হলে প্রাকৃতিক ভাবেই বাচ্চা সহজে মায়ের বুকের দুধ পান করার পদ্ধতি শিখে যায়।
  • নরমাল পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচার লাগেনা বলে একদিকে মা ও শিশুর যেমন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠে সেরকম এ ধরনের ডেলিভারিতে পয়সা খরচ কম হয় ফলে আর্থিকভাবে সাশ্রয় থাকা যায় ।
  • নরমাল ডেলিভারিতে প্রসবের সময় তীব্র যন্ত্রণা সহ্য করতে হয় কিন্তু ডেলিভারি হয়ে যাওয়ার পরে আর কোন সমস্যা থাকে না।

নরমাল ডেলিভারির লক্ষণ

শুধুমাত্র নরমাল ডেলিভারির উপায় গুলি জানতে হবে না এর সাথে সাথে নরমাল ডেলিভারির লক্ষণ সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে ।গর্ভাবস্থার শেষের দিকে কিছু লক্ষণ দেখলে বোঝা যায় নরমাল ডেলিভারি হবে কিনা । নরমাল ডেলিভারির লক্ষণ গুলো সকল গর্ভবতী মায়েদের জেনে রাখা উচিত । এতে করে বিভিন্ন সময় তাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সুবিধা হবে। জেনে নিয়ে তাহলে নরমাল ডেলিভারির লক্ষণগুলো

  • বাচ্চার মাথায় এবং দেহ নিচের দিকে নেমে আসে
  • ঘন ঘন পায়খানার চাপ আসে
  • পিঠের নিচের অংশ এবং কোমরে ব্যথা হতে
  • পারে সাদা বা গোলাপি রঙের স্রাব বেশি হয়
  • তখন ভারী এবং ফোলা ভাব আসে
  • যোনি থেকে রক্তপাত হয়
  • বেশ খানিকটা শারীরিক অস্থিরতা বেড়ে যায়

নরমাল ডেলিভারির দোয়া

সন্তান প্রসবের সময় একটি নারী যে পরিমাণ কষ্ট হয় পৃথিবীর কোন কষ্ট এর সমতুল্য নয়। বিভিন্ন হাদিসে বই থেকে উল্লেখ পাওয়া যায় পাওয়া যায় , মৃত্যুর যন্ত্রণা এবং মেয়েদের সন্তান প্রসব ছাড়া আর কোন যন্ত্রণা এত তীব্র নেয়। সুতরাং এ থেকে বোঝা যায় প্রসব যন্ত্রণা কতটা তীব্র হয় । আর এই তীব্র যন্ত্রণাকে সহজ করার জন্যও একটি দোয়া রয়েছে । ডেলিভারির সময় লেবার পেয়েন উঠলে এই ছোট্ট দোয়াটি আমল করলে আল্লাহর রহমতে প্রসব বেদনা কম হবে এবং নরমাল ডেলিভারি হবে ইনশাল্লাহ।

নরমাল ডেলিভারি দোয়াটি হল "আল-মুবদিয়ু" ।যার অর্থ হল-'প্রথমবার সৃষ্টিকারী'

আরোও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা নিষেধ

এছাড়াও নরমাল ডেলিভারি হওয়ার আরো বেশ কিছু আমল রয়েছে , নরমাল ডেলিভারির হওয়ার উপায় এর আরো বেশ কয়েকটি আমল রয়েছে যেমন , সূরা রাদের ৮ নং আয়াত , সূরা ফাতিহা ১১ নং আয়াত , সূরা নাহল এর ৮৭ নং আয়াত  এবং সূরা যিলযাল। এই আয়াতগুলো এবং এই সূরাটি পাঠ করে গর্ভবতী মহিলার উপর ফু দিতে হবে । তাহলে আল্লাহর রহমতে ভালোভাবে নরমাল ডেলিভারি হবে আশা করা যায়।

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার খাবার

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য আপনাকে খাদ্য তালিকায় যুক্ত করতে হবে কিছু খাবার। এই খাবার গুলোতে মিলবে আপনার নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় । আসন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক কোন খাবার গুলো খেলে নরমাল ডেলিভারি সহজ হয়

  • খেজুর
  • চিকেন সুপ
  • কলিজা
  • দই
  • মিষ্টি আলু
  • কলা
  • বাদাম
  • যেসব ফলে পানি পরিমাণ বেশি থাকে সে ধরনের ফল
  • সবুজ শাকসবজি
  • বীজ জাতীয় খাবার

গর্ভাবস্থায় এই জাতীয় খাবার গুলো আপনার খাদ্য তালিকায় যুক্ত করুন। এই খাবারগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি পাওয়া যায়। আর নরমাল ডেলিভারির সময় যেহেতু প্রচুর কষ্ট সহ্য করতে হয় এই কারণে আপনার এনার্জি প্রয়োজন হবে, এই খাবারগুলো আপনার শরীরে এনার্জি যোগাবে এবং নরমাল ডেলিভারির ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। এই খাবারগুলোর পাশাপাশি পরিমানে মাছ , মাংস  ,দুধ , ডিম , বিভিন্ন ধরনের ফল , আইরন জাতীয় খাবার , ক্যালসিয়াম খাবার, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেতে হবে ।

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার হোমিও ওষুধ

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সাধারণত রোগের চারিত্রিক , বৈশিষ্ট্য আচার-আচরণ , চলাফেরা , দৃষ্টিভঙ্গি , পছন্দ -অপছন্দ ইত্যাদির ভিত্তিতে হয়ে থাকে । এই কারণে নরমাল ডেলিভারির উপায় হিসেবে হোমিও চিকিৎসা করার জন্য , রোগীর বর্তমান পরিস্থিতি  এবং রোগের শারীরিক গঠন ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে বেশ কয়েক টি হোমিও ওষুধ প্রয়োগ করা যেতে পারে । তবে সতর্ক থাকতে হবে যে ভালো কোন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ গুলো সেবন করার। নিচে নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য কিছু হোমিও ওষুধের নাম দেয়া হলো,

  • কলোফাইলাম
  • জেলসিমিয়াম
  • বেলেডোনা
  • পালসেটিলা
  • নাক্স ভুম
  • সিকুটা
  • ক্যামোমিল
  • লোবেলিয়া
  • কোলোফাইলাম
  • ফসফরাস
  • চাইনা
  • ইপিকাক
  • অ্যারসেনিক

নরমাল ডেলিভারির জন্য এই ওষুধগুলো ভীষণ কার্যক্রর। প্রসব বেদনা উঠলে রোগী এবং রোগের ধরন অনুযায়ী প্রয়োগ করলে খুব সহজে উপকার মিলবে।

পরিশেষে আপনাদের এটাই বলব ,বর্তমান যুগে আমরা কষ্ট করার ভয়ে , কোন সমস্যা না থাকলেও নরমাল ডেলিভারি না করিয়ে সিজারিয়ান ডেলিভারির করায়। কিন্তু আমরা বুঝি না যে সিজার করার পরে সারা জীবনের এর জটিলতা পোহাতে হয়। একটু কষ্ট সহ্য করে যদি আমরা নরমাল ডেলিভারি করাতে পারি তাহলে তা মা ও বাচ্চা দুজনের জন্যই উপকার।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url