ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি -


প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করব ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি কিভাবে ভাইভাতে সফল হবে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিবেন কিভাবে ভাইভাতে  সফল হবেন। আমরা যখনই কোন ভাইবার কথা শুনি বা পরীক্ষার কথা শুনি তখনই আমাদের একটা বাড়তি চিন্তা কাজ করে। আপনাদের এই চিন্তা দূর করার জন্য ভাইবা পরীক্ষার প্রস্তুতি কিভাবে ভাইভাতে সফল হবেন এ বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করব।

সূচিপত্র: ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি-কিভাবে ভাইভাতে সফল হবেন

ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর

ভাইভা পরীক্ষায় বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করা হয়ে থাকে ভাইভা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে সকল বিষয়ে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। কারণ ভাইভা বোর্ডে আপনাকে কোথায় থেকে প্রশ্ন করা হবে সেটা আপনি জানেন না। ভাইভা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে বিভিন্ন মনীষীর জীবনী, আপনার এলাকার আয়তন, জনসংখ্যা ,আপনার জেলা কি জন্য বিখ্যাত ,আপনার প্রিয় ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, ভৌগলিক অবস্থান ,জলবায়ু ,বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের নাম ,তারা কোন সেক্টরের অধীনে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এসব ব্যাপারে অবশ্যই প্রাথমিক জ্ঞান থাকা অবশ্যক। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে? প্রধান বিচারপতি কে? প্রথম মহিলা পাইলটের নাম ,প্রথম রেল চালকের নাম, কত সালে নির্বাচন হয়েছিল ,কত তারিখে শুরু হয়েছিল, বিভিন্ন লেখকের জন্ম সাল ,মৃত্যু সাল, কোথায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন, কতটি উপন্যাস লিখেছিলেন, সে উপন্যাস গুলো কত সালে প্রকাশিত, হয়েছিল কোন কোন লেখনীর জন্য কি পুরস্কার পেয়েছিলেন।
এবং তা কত সালে পেয়েছিলেন এগুলো সম্পর্কে অবশ্যই আপনার ধারণা থাকা লাগবে। এছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের প্রেসিডেন্টের নাম ।বিভিন্ন দেশের রাজধানী এবং মুদ্রার নাম কোন দেশ কত সালে স্বাধীন হয়েছিল সে সকল দেশের ভৌগোলিক অবস্থান ,রাজনৈতিক অবস্থা, এবং জনসংখ্যা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক। এছাড়াও আপনাকে বাংলা ,ইংরেজি ,মানসিক দক্ষতা ,গণিত, আইসিটি, বিজ্ঞান সকল বিষয়ে সমানভাবে দক্ষ হতে হবে। যদি আপনি সব বিষয়ে ভালোমতো জ্ঞান অর্জন করে ভাইভা পরীক্ষা দিতে যান তাহলে ইনশাল্লাহ আপনি ভাইভা পরীক্ষায় কৃতকার্য হবেন।

ভাইভা বোর্ডে প্রবেশ করার পর আপনি যা করবে।

সাধারণত ভাইভা বোর্ডের দুই তিন জন পরীক্ষক থাকে। এর বেশিও থাকতে পারে। প্রথমে আপনি রুমে প্রবেশ করবেন। তারপর পরীক্ষকে সালাম দিবেন। তাদের অনুমতি ছাড়া কখনোই চেয়ারে বসবেন না কক্ষে প্রবেশের পরে আপনি ভুল করেও পরীক্ষককে বুঝতে দিবেন না যে আপনি ভয় পাচ্ছেন বা টেনশন করছেন। না হলে পরীক্ষক আপনার প্রতি অসন্তুষ্ট হতে পারে। আপনাকে যে বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। আপনি যদি তার উত্তর জানেন তাহলে ধীরে সুস্থে উত্তরগুলো দিবেন। আর যদি আপনার উত্তর জানা না থাকে আপনি কখনোই ভুল উত্তর দিবেন না।

এক্ষেত্রে আপনি দুই ভাবে উত্তর দিতে পারেন। প্রথমত স্যার প্রশ্নটি আমি পড়েছিলাম কিন্তু এখন আমার মনে পড়ছে। না কিংবা দুঃখিত সার প্রশ্নটির উত্তর আমার জানা নেই। আপনি সহজ সাবলীলভাবে সহজ ভাষায় পরীক্ষকের সঙ্গে কথা বলবেন ।তাদের সাথে কখনোই তর্ক বা খারাপ ব্যবহার করবেন না। ভাইবা বোর্ডে পরীক্ষক আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে বিভ্রান্তিতে ফেলতে পারে আপনাকে মাথা ঠান্ডা রেখে সব প্রশ্নের উত্তর করতে হবে।
ভাইভা মানে কি ?ভাইভা মানে চাকরির পরীক্ষা যেখানে পরীক্ষক একটি রুমে মধ্যে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করবে। এবং আপনাকে সেগুলোর উত্তর দিতে হবে। সাধারণত mcq পরীক্ষা লিখিত পরীক্ষা এরপরে ভাইভা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আপনি যদি mcq লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তাহলেই ভাইভা দেওয়ার অনুমতি পাবেন। তাই ভাইভা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে অবশ্যই এমসিকিউ এবং লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। আর এই ভাইভা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার মাধ্যমেই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন।
আর এই কাঙ্খিত লক্ষে পৌঁছানোর জন্য আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। কারণ কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমেই একজন মানুষ সাফল্যের শীর্ষে যেতে পারে।আপনি যদি বিভিন্ন সাফল্যবান মানুষের জীবনী সম্পর্কে জানতে চান তাহলে দেখতে পাবেন সারা জীবনে কঠোর পরিশ্রম করে তারপর এ অবস্থানে পৌঁছেছেন। তাই আপনাকেও কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আর ভাইবার মত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার জন্য আপনাকে মনোবল থাকা।

ভাইভাতে যে ধরনের ড্রেস পড়ে যাবেন

ভাইভাতে সাধারণত নরমাল ড্রেস পরে যেতে হয় এক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নেই তবে খুব বেশি ব্রাইট কালার ড্রেস না পড়াই ভালো প্রস্তুতির জন্য আপনাকে অবশ্যই ড্রেসের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
ভাইভাতে ছেলেরা সাধারণত সাদা শার্ট কালো প্যান্ট এবং জুতা পড়ে থাকে।
এখানে ইন করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি নিজেকে স্মার্টনেস প্রমাণ করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই ইন করে ভাইভা এক্সাম দিতে যেতে। হবে সাদা শার্ট কালো প্যান্ট না পরে আপনি অন্য যেকোনো হালকা কালার এর ড্রেস পড়তে পারেন ।মনে রাখবেন আপনার পোশাক আপনার ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে। যেহেতু ভাইভাতে তারা একজন যোগ্য প্রার্থী বাছাই করবে সে জন্য আপনাকে অবশ্যই তাদের মনের মত হতে হবে।
মেয়েরা ভাইভাতে যেকোনো ধরনের পোশাক পড়তে পারেন। ভাইভাতে পোশাকের ব্যাপারে সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরী। ভাইভাতে শাড়ি পড়ে যাওয়ায় বেটার। আপনি একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন আগের দিনের স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি ,মেডিকেল বা অন্য কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মেয়েরা শাড়ি পড়ে যেতেন।
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন হয়েছে। শাড়ির বদলে মেয়েরা এখ সালোয়ার কামিজ, জিন্স, টপস, বোরখা ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ড্রেস পড়ছেন ।কিন্তু ভাইবা যেহেতু চাকরির পরীক্ষা তাই আপনাকে অবশ্যই মার্জিত পোশাক পড়ে যেতে হবে। আপনারা হালকা কালার এর শাড়ি পরবেন খুব বেশি মেকআপ করবেন না। একদম নরমাল ভাবে ভাইবা দিতে যাবেন শাড়ি ছাড়াও আপনি সালোয়ার কামিজ বা বোরখাপড়েও ভাইভা দিতে যেতে পারেন।

ভাইভা প্রস্তুতির জন্য আপনারা যে বইগুলো পড়বেন

বিভিন্ন ধরনের ভাইভা জন্য আপনাকে আলাদা আলাদা বই পড়তে হবে। নিচে আমরা ভাইভা প্রস্তুতির বই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। বাজারে ভাইভা প্রস্তুতির বিভিন্ন বই পাওয়া যায়। তবে ব্যাংক বিসিএস, প্রাইমারি, বা অন্য যেকোনো ভাইভা পরীক্ষার জন্য যে যে বইগুলো পড়লে আপনারা ভাইভাতে ভালো করতে পারবেন তা জেনে নিন।
বি সি এস ভাইভা প্রস্তুতির জন্য যে বইগুলো পড়বেন
ওরাকল বিসিএস পুলিশ ভাইভা
ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি
প্রফেসর বিসিএস ভাইভা সহায়িকা
ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি
ইন্টারভিউ টেকনিক আপেল মাহমুদ
অগ্রজ স্পেশাল বিসিএস( স্বাস্থ্য)
ব্যাংক ভাইভা প্রস্তুতির জন্য যে বইগুলো পড়বেন
দিকদর্শন ব্যাংক জব ভাইভা সহায়িকা
ব্যাংকার ভাইভা বোর্ড
ওরা কল ব্যাংক ভাইভা
প্রমোশন ভাইভা গাইড ফর ব্যাংকার
এছাড়াও আপনারা বিভিন্ন ভাইভার জন্য বিভিন্ন ধরনের বই পড়তে পারেন। এগুলো আপনারা আপনার নিকটস্থ যে কোন লাইব্রেরীতে পেয়ে যাবেন। মনে রাখবেন ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভাইভা পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য আপনাকে উপরিউক্ত বইগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে। তাহলে আপনি ভাইভাতে ভালো ফলাফল অর্জন করবেন।

ভাইভাতে সফল হওয়ার কৌশল

ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভাইভাতে কিভাবে সফল হবেন এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করব ভাইভা পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে সেগুলো খুব গুরুত্ব সহকারে দেখবেন।
Live Voice এর বাংলা অর্থ ভাইভা। ভাইভাতে সফল হওয়ার জন্য আপনাদের কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। এই কৌশল গুলো নিতে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনার জন্মস্থান বা জেলা সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে হবে। ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভাইভাতে সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার জন্মস্থান বা নিজ জেলা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক আপনার এলাকায় যদি কোন বিখ্যাত ব্যক্তি থাকে তবে তার সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে। তিনি কেন বিখ্যাত, তার অবদান জন্ম সাল ,মৃত্যু সাল, পিতার নাম মাতার নাম ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে আপনার জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত। আপনার জেলা কোন নদীর তীরে অবস্থিত ।আপনার এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থা, রাজনৈতিক অবস্থা আয়তন সব বিষয়ে আপনাকে দক্ষ হতে হবে ।তাহলে আপনি ভাইভাতে সফল হবেন।
ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভাইভা পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে আপনার নামের অর্থ সম্পর্কে জানতে হবে। যেমন ধরেন আপনার নাম যদি সাদিয়া হয় তাহলে পরীক্ষক যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করে সাদিয়া নামের অর্থ কি? তখন আপনাকে উত্তর দিতে হবে সাদিয়া নামের অর্থ সৌভাগ্যবতী। আপনার নাম যেটাই হোক না কেন ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং ভাইভাতে সফল হওয়ার জন্য আপনাকে আপনার নামের অর্থ জানতে হবে।

একাডেমিক বিষয়ে জ্ঞান থাকা

ভাইভা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া বা সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার ডিপার্টমেন্টের সাবজেক্টে প্রতিটি বিষয় ভালো করে জানতে হবে। আপনি যদি ইংলিশে অনার্স বা মাস্টার্স করে থাকেন তবে ইংলিশের প্রতিটা বিষয় গুরুত্ব সহকারে পড়বেন। আপনি ম্যাথমেটিক্স, পদার্থবিজ্ঞান ,রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণী বিজ্ঞান , হিসাববিজ্ঞান, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজ বিজ্ঞান, ভূগোল যে বিষয়ে অনার্স বা মাস্টার করেছেন সে বিষয়টি ভালোভাবে পড়বেন। আপনি যদি আপনার ডিপার্টমেন্টের সাবজেক্টের বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে উত্তর দিতে না পারেন তাহলে আপনি ভাইভাতে সফল হতে পারবেন না।
সাম্প্রতিক ঘটনা বিষয়ে অবগত থাকতে হবে। ভাইভা পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই সাম্প্রতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে দেশ বিদেশের ঘটে যাওয়া সকল ঘটনা সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।

চাকরির মৌখিক পরীক্ষা দেওয়ার অভিজ্ঞতা

চাকরির মৌখিক পরীক্ষায় একেক জনকে একেক রকম প্রশ্ন করা হয়ে থাকে ।একজনকে যে প্রশ্ন করা হয়েছে আপনি কখনো ভাববেন না সেটাও আপনাকে করা হবে। প্রথমেই আপনাকে আপনার সিভি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। আপনার সকল কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে ।তবে একটা বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যেন আপনার সিভিতে কোন ভুল না থাকে ।আপনি কখনোই মিথ্যার আশ্রয় নেবেন না। এক্ষেত্রে ফলাফল খুব ভয়াবহ হতে পারে।

ভাইভা বোর্ডে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে

পরিচয় পর্বের ব্যাপারে সচেতন থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।আপনাকে যখন আপনার পরিচয় সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে আপনি খুব ঠান্ডা মাথায় প্রশ্নের উত্তর দিবেন। কখনোই তাড়াহুড়া করবেন না। সব সময় শুদ্ধ ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করবেন ।আঞ্চলিক ভাষা আপনাকে অবশ্যই ভাইবা বোর্ডে ত্যাগ করতে হবে আপনি চাকরি পাবার যোগ্য কিনা তা আপনার পরিচয় পর্বের মাধ্যমে বোঝা।

ভাইবা বোর্ডে যে যে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে নিয়ে যাবেন।

ভাইভা প্রয়োজনের অতিরিক্ত কথা কখনোই বলবেন না ।আপনাকে যতটুকু প্রশ্ন করা হবে আপনি ঠিক ততটুকুই উত্তর দিবেন।
ভাইভা পরীক্ষার জন্য আপনাদের সাথে একটি আবেদন পত্র থাকতে হবে ।আবেদন পত্রটি আপনাকে লিখতে হবে। এছাড়াও আপনাকে ৪ কপি সত্যায়িত ছবি, চেয়ারম্যানের সনদপত্র, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র , এস এস সি এইচএসসি স্নাতক স্নাতকোত্তর সবগুলোর সনদের সত্যায়িত কপি, জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত কপি, সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে কাগজপত্র যেকোনো ফার্স্ট ক্লাস অফিসারের কাছ থেকে সত্যায়িত করে নিতে পারেন।
মন্তব্য, উপরেোক্ত আলোচনা হতে বোঝা গেল যে ভাইভাতে সফল হওয়ার জন্য আপনাকে ভাইভা পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর ভাইবা বোর্ডে প্রবেশ করার পর কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন কি ধরনের ড্রেস পড়ে যাবেন কোন বিষয়ের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিবেন এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। যদি আপনি উপরই উক্ত বিষয়গুলো মেনে পরীক্ষা দেন বা ভাইভা পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন তাহলে আপনি অবশ্যই ভাইভা পরীক্ষায় সফল হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url