৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত - ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা

আজকে আপনাদেরকে ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত গুলো জানাবো কেননা নামাজ পড়ার শুরুতে অবশ্যই নির্দিষ্ট ওয়াক্তের নামাজের নিয়ত গুলো এবং এর রাকাত সংখ্যা জেনে নেয়া উচিত। তাই যারা সঠিকভাবে এবং শুদ্ধভাবে ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত জানেন না তাদের জন্য এই পোস্টের মাধ্যমে আজকে ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত এবং ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা নিয়ে আলোচনা করব।

নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত এবং কেয়ামতের দিন আল্লাহ পাক এই নামাজের হিসাবই  আগে নেবেন। আর প্রত্যেকটি মুসলমান নর-নারীর জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ তাই এই বিষয়ে সঠিক এবং বিস্তারিত জ্ঞান রাখা একজন মুসলমানের দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আর নামাজ পড়ার শুরুতে প্রথমে ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত এবং ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। তাই আজকে আপনাদের সাথে এই পোস্টের মাধ্যমে মূলত এই দুইটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জানাবো। তাই যারা ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত জানতে চান তারা অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।

নামাজের আরকান সমূহ

নামাজের ভেতরে বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে যে কাজগুলোকে নামাজের আরকান বলা হয় এবং নামাজের ভিতরে যদি নামাজের আরকান সমূহ ঠিকভাবে পালন করা না হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে যথার্থভাবে নামাজ আদায় হয়না। তাই নামাজ পড়ার পূর্বে অবশ্যই নামাজের আকাম সমূহ জেনে রাখা প্রত্যেকটি মুসলমান এটি দায়িত্ব এবং কর্তব্য। তাই আজকে আপনাদেরকে কষ্টের মাধ্যমে নামাজের আরকান সমূহ জানাবো তাহলে চলোনা দেরি না করে বিষয়টি ভালোভাবে জেনে নেওয়া যাক
নামাজের আরকান ছয়টি- ১. তাকবীরে তাহরীমা অর্থাৎ দুনিয়াবী সমস্ত কাজকর্ম চিন্তা ভাবনা থেকে মুক্ত হয়ে "আল্লাহু আকবার" বলে নামাজ আরম্ভ করা। ২. ক্বিয়াম অর্থাৎ দাঁড়িয়ে নামাজ পড়া। তবে দাঁড়াবার ক্ষমতা না থাকলে বসে, বসার ক্ষমতা না থাকলে শুয়ে ইশারায় নামাজ পড়তে হবে। ৩. ক্বিরাআ'ত অর্থাৎ কোরআন পাক হতে কিছু অংশ পাঠ করা। যেমন- বড় এক আয়াত বা ছোট তিন আয়াত পরিমাণ পাঠ করা। ৪. রুকু করা। ৫. সিজদা করা। ৬. শেষ বৈঠকে বসা ( তিন বা চার রাকাত বিশিষ্ট নামাজে দু'রাকাআ'ত পড়ে বসা ওয়াজিব)

ছেলে ও মেয়েদের নামাজের পার্থক্য

ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্যই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হলেও ছেলে ও মেয়েদের নামাজের পার্থক্য রয়েছে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে। তাই অবশ্যই নামাজ শুরু করার পূর্বে ছেলে ও মেয়েদের নামাজের পার্থক্য গুলো জেনে নেওয়া অত্যাবশ্য তাই এখন আপনাদেরকে এই বিষয়টি ক্লিয়ার ভাবে জানাবো। কারণ অনেকেই এই পার্থক্যটি বুঝতে পারেনা তাই চলুন বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক। ছেলে ও মেয়েদের নামাজের পার্থক্য গুলো হল: ১. তাকবীরে তাহরীমার সময় পুরুষ আস্তিন ও চাঁদরের ভেতর হতে হাত বের করে কানের লতি পর্যন্ত উঠাবে কিন্তু স্ত্রীলোক হাত বের না করে কাঁধ পর্যন্ত উঠাবে। ২. পুরুষ বাম হাতের কব্জি ডান হাতের বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুল দ্বারা ধরে নাভি বরাবর বাঁধবে। স্ত্রীলোক বাম হাতের ওপর ডান হাত রেখে বুক পর্যন্ত (স্তনের উপর) বাঁধবে। ৩. পুরুষ রুকুতে কোমর, পিঠ ও মাথার সমান করে ঝুঁকবে। স্ত্রীলোক যেতে হাত হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছে এতটুকু ঝুঁকবে। পুরুষ আঙ্গুলগুলি ফাঁক করে হাঁটু ধরবে।
স্ত্রীলোক আঙ্গুল মিলিয়ে হালকাভাবে হাঁটুর উপর হাত রাখবে। পুরুষ কূনই পাঁজর হতে পৃথক রাখবে। কিন্তু স্ত্রীলোক কুনই পাঁজরের সাথে মিলিয়ে রাখবে। ৪. সিজদায় পুরুষ উভয় পা খাড়া করে কুনই মাটি হতে এবং পাঁজর উরু হতে পৃথক রাখবে। স্ত্রীলোক উভয় পা ডান দিকে বিছিয়ে দিয়ে হাত, বাহু, পেট মাটির সাথে মিলিয়ে সিজদা করবে। ৫. পুরুষ ডান পা খাড়া করে বাম পা বিছিয়ে তারপর বসবে। স্ত্রীলোক উভয় পা ডানদিকে বিছিয়ে বসবে। ৬. স্ত্রীলোক আজান ও ইকামত দিবে না। ক্বিরাআ'ত ও তাকবীর উচ্চ শব্দে বলবে না।

৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা

আজকে আপনাদেরকে ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা সম্পর্কে জানাবো কারণ ৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত জানার পূর্বে অবশ্যই ভালোভাবে ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা জেনে নেওয়া উচিত,অনেক মানুষই রয়েছে যারা ৫ ওয়াক্ত নামাযের রাকায়াত সংখ্যা সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা নেই তাই চলুন আজকে এই বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।

পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সংখ্যাঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে ফরজ নামাজের সংখ্যা মোট ১৭ রাকায়াত , এর মধ্যে -ফজরের দুই রাকাত , যোহরের চার রাকাত , আসরের চার রাকাত , মাগরিবের তিন রাকাত এবং এশার চার রাকাত। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজের এই হল সর্বমোট ১৭ রাকায়াত ফরজ নামাজ।

পাঁচ ওয়াক্ত সুন্নত নামাজের সংখ্যাঃ দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে সুন্নত নামাজের সংখ্যা মোট ২০ রাকাত , এর মধ্যে - ফজরের দুই রাকাত (সুন্নতে মুয়াক্কাদা) , জোহরের প্রথমে চার রাকাত (সুন্নতে মুয়াক্কাদা) এবং পরে দুই রাকাত (সুন্নতে মুয়াক্কাদা), আসরে ফরজ নামাজের পূর্বে সুন্নত চার রাকাত (সুন্নতে গায়রে ময়াক্কাদা), মাগরিবের ফরজ নামাজের পরে দুই রাকাত (সুন্নতে মুয়াক্কাদা) , এশার ফরজ নামাজের শুরুতে চার রাকাত (সুন্নতে গায়রে ময়াক্কাদা) এবং ফরজ নামাজের পরে দুই রাকাত (সুন্নতে মুয়াক্কাদা)। এই হল প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সুন্নত নামাজের সংখ্যা , ৫ ওয়াক্ত নামাজের সুন্নত নামাজের সর্বমোট সংখ্যা একত্রে 20 রাকায়াত।

পাঁচ ওয়াক্ত নকল নামাজ সংখ্যাঃ দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে নফল নামাজের সংখ্যা ৬ রাকায়াত এর মধ্যে- জোহরে দুই রাকাত , মাগরিবে দুই রাকাত এবং এশাতে দুই রাকাত এই মোট ছয় রাকাত নফল নামাজ পড়তে হয়।

সুতরাং, ফরজ , সুন্নত , নফল একত্রিত করে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মোট ৪৩ রাকাত নামাজ আদায় করতে হয় তবে , এর মধ্যে অনেকেই সুন্নতে গায়েরে মুয়াক্কাদা এবং নফল নামাজগুলো বাদ দিয়ে থাকেন কিন্তু এই কাজটি করা মোটেই ঠিক না কেননা সুন্নতে গায়েরে মুয়াক্কাদা এবং নফল নামাজের মাধ্যমে অশেষ সব হাসিল করা যায়, আর হাদিসে বর্ণিত আছে কিয়ামতের দিন আল্লাহ পাক আমাদের ফরজ নামাজের ভুল ত্রুটিগুলো নফল নামাজের নেকি দ্বারা পূর্ণ করে দিবেন , তাই বা কখনো এই নামাজগুলো ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়।

৫ ওয়াক্ত নামাযের নিয়ত

ফজরের নামাজের নিয়তঃ ফজরের নাম মোট ৪ রাকাত ,এর মধ্যে ২ রাকাত সুন্নত এবং ২ রাকায়ত ফরজ। ফজরের নামাজের নিয়ত গুলো হলো,

  • ২ রাকায়াত সন্নত নামাজের নিয়ত ঃনাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহ তাআলা রাকায়াতাই ছালাতিল ফজরে সুন্নাতু রাসুলুল্লাহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।"
  • ২ রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তঃনাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহ তাআলা রাকায়াতাই ছালাতিল ফজরে ফারযুল্লাহি রাসুলুল্লাহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।"

জোহরের নামাজের নিয়তঃ জোহরের নামাজ মোট ১২ রাকাত এর মধ্যে , চার রাকাত সুন্নত , চার রাকাত ফরজ , দুই রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত নফল। যোহরের সব নামাজের নিয়ত নিতে দেয়া হলো,

  • চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়তঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল জোহরে সুন্নাতু তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়তঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল জোহরে ফারদুল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়্তঃনাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতি সালাতিল জোহরে সুন্নাতু রাসূলিল্লা-হি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়তঃনাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতি সালাতিল নফলে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

আসরের নামাজের নিয়তঃ আসরের নামাজ মোট ৮ রাকাত , এর মধ্যে চার রাকাত সুন্নত এবং চার রাকাত ফরজ। আসরের নামাজের নিয়ত হল

  • চার রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়মঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল আসরি সুন্নাতু তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • চার রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ঃ  নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল আসরি ফারদুল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।

মাগরিবের নামাজের নিয়তঃ মাগরিবের নামাজ মোট সাত রাকাত এর মধ্যে তিন রাকাত ফরজ , দুই রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত নফল। মাগরিবের নামাজের নিয়ত গুলো নিচে একে একে দেয়া হলো-

  • মাগরিবের ফরজ তিন রাকাত নামাযের নিয়তঃ" নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহ তা'আলা ছালাছা রাকায়াতি ছালাতিল মাগরিবি ফারযুল্লহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।"
  • মাগরিবের দুই রাকাত সুন্নত নামাযের নিয়তঃ"নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহ তাআলা রাকায়াতাই ছালাতিল মাগরিবি সুন্নাতু রাসুলুল্লাহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।"
  • মাগরিবের দুই রাকাত নফল নামাযের নিয়তঃ"নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহ তাআলা রাকায়াতাই ছালাতিল মাগরিবি নফলে রাসুলুল্লাহি তায়ালা মোতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবর।
এশার নামাজের নিয়তঃ বিতরের নামাজ বাদে এশার নামাজ মোট ১২ রাকাত এর মধ্যে চার রাকাত সুন্নত , চার রাকাত ফরজ , দুই রাকাত সুন্নত এবং দুই রাকাত নফল এশার নামাজের নিয়ত গুলো পর্যায়ক্রমে নিচে তুলে ধরা হলো-
  • ৪ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত ঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল এশাই সুন্নাতু রাসূলিল্লা-হি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • ৪ রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত ঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা আরবাআ রাকয়াতাই সালাতিল এশাই ফারদুল্লাহি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।তবে অবশ্যই ইমামের পেছনে “ফারদুল্লাহি তা’য়ালা” বলার পরে “ইকতাদাইতু বিহা-যাল ইমাম” পড়বেন।
  • ২ রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত ঃ “নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতি সালাতিল এশাই সুন্নাতু রাসূলিল্লা-হি তা’আলা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
  • ২ রাকাত নফল নামাজের নিয়ত ঃ নাওয়াইতু আন্ উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাকয়াতি সালাতিল নফলে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
মন্তব্য , নামাজ যেহেতু আমাদের প্রত্যেক নর নারীর ওপরে ফরজ তাই প্রতিদিনের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কোনভাবেই বাদ দেয়া যাবে না। কেউ যদি উপযুক্ত কারণ ছাড়া এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ক্ষেত্রে গাফিলতি করে বা নামাজ না পড়ে তাহলে তার জন্য কঠোর শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে এবং যার পরিণতি হবে জাহান্নাম। তাই নামাজের সকল বিষয়ে ভালোভাবে জেনে নিয়ে সকলের উচিত যথাযথ ভাবে নামাজ আদায় করা। আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে যথাযথভাবে নামাজ তৌফিক দান করুন (আমিন)।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url