অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন - মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব

 প্রিয় পাঠক আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করব অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন এবংমানব জীবনে অ্যালোভেরার  গুরুত্ব সম্পর্কে। এ পোস্টটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন অ্যালোভেরার গুনাগুন সম্পর্কে এবং মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব।কতটুকু মানব দেহের প্রতিটি কাজের সাথে অ্যালোভেরার জড়িয়ে আছে রূপচর্চা থেকে শুরু করে চুলের যত্নে অ্যালোভেরার ওষুধ গুনাগুন সর্বোপরি বলা মানব জীবনে অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন মানবজীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব অপরিসীম। আগেকার দিনে মানুষ অ্যালোভেরার ওষুধে গুণাগুণ মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতো না তাই এগুলো কেউ পরিচর্যাও করতো না। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে চিকিৎসার কাজে অ্যালোভেরা ব্যবহৃত হয়ে আসছে । বর্তমানে মানুষ অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পেরেছে।


প্রিয় পাঠক এটা পড়লে আপনারা জানতে পারবেন অ্যালোভেরার ওষুধি গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব। এখানে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব, রূপচর্চায় অ্যালোভেরার গুরুত্ব, চুলের যত্নে অ্যালোভেরার গুরুত্ব, পেটের সমস্যায় অ্যালোভেরার গুরুত্ব, অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন, অ্যালোভেরার রস খাওয়ার উপকারিতা। পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি এলোভেরার ওষুধি গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন

সূচিপত্র: অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন-মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব

রূপচর্চায় অ্যালোভেরার গুরুত্ব

রূপ চর্চার প্রচলন বহুকাল ধরেই। মেয়েরা তাদের ত্বকের যত্নে বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করতেন। তার মধ্যে অ্যালোভেরার অন্যতম। রূপচর্চার আসল রহস্যই লুকিয়ে রয়েছে এই অ্যালোভেরার মধ্যে।অ্যালোভেরার রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এন্টি অক্সিজেনের পাশাপাশি এতে রয়েছে মেয়ে ল্যাকটিন, পলি স্যাকারাইড যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আপনি যদি রোদ থেকে আসেন তখন আপনার ত্বকে লালচে ভাব দেখা দেয়। আপনি যদি রোদ থেকে এসে অ্যালোভেরার জেল বা অ্যালোভেরার গাছের পাতা আপনার মুখে লাগান তাহলে আপনার মুখের লালচে ভাব কমে যাবে। মুখের ব্রণ দূর করার জন্য গোলাপজলের সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মুখে মাখলে ব্রণ ভালো হয়ে যায়।অ্যালোভেরা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক তৈরি করা যায় যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য খুব উপকারী। এখানে আমি কয়েক ধরনের অ্যালোভেরার দিয়ে তৈরি ফেস প্যাক এর কথা আলোচনা করব।আলু দিয়ে অ্যালোভেরার ফেসপ্যাক; আলু এলোভেরার ফেসপ্যাক ত্বকের জন্য খুব উপকারী। এলোভেরা ও আলু একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে দিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। চোখের নিজের কালো দাগ কমে যায়।
অ্যালোভেরা দিয়ে মধুর ফেসপ্যাক; এলোভেরা দিয়ে মধুর ফেসপ্যাক খুব চমৎকার কাজ করে আপনার ত্বকের জন্য। মধু আপনার ত্বকের যাবতীয় দাগ দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে মুখের ব্রণের দাগ, যেকোনো বয়সের ছাপ দূর করতে সাহায্য করে।
অ্যালোভেরা দিয়ে সুলতানি মাটির ফেসপ্যাক: অ্যালোভেরা দিয়ে মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক টানটান হতে সাহায্য করে। ত্বক ব্রাইট করতে সাহায্য করে। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এলোভেরা জেল ব্যবহার করা হয়। আপনার ত্বকে যদি এলার্জি সমস্যা হয় তবে আপনি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে আপনার যেকোনো ধরনের এলার্জি মুখে লাল দাগ হলে তা ভালো হয়ে যাবে। ত্বকের জন্য অ্যালোভের ঔষধি গুনাগুন ম্যাজিক এর মত কাজ করে। রোদে পোড়া ভাব হলে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে থাকে। এ সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য আপনাকে এলোভেরা জেল এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে মুখে মাখতে হবে। আপনি অ্যালোভেরার জেলের সাথে দুধ মিশিয়েও মুখে মারতে পারেন এতে আপনার মুখের ব্রণ কমে যাবে।

 চুলের যত্নে অ্যালোভেরার গুরুত্ব

 মানব জীবনে গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা যদি অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানি তাহলে অবাক হয়ে যাব। এত বেশি উপকারিতা আর অন্য কোন কিছু থেকে পাওয়া যায় না। আপনি কি চুলের সমস্যায় ভুগছেন? আপনার কি খুব বেশি পরিমাণ চুল উঠছে? আপনার চুলকে দিনে দিনে পাতলা হয়ে যাচ্ছে? আপনার চুল কি খুব বেশি রুক্ষ? এর একটি সমাধান সেটা হলো অ্যালোভেরা। মাথা ঠান্ডা রাখতে অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালোভেরা জেল বা অ্যালোভেরার পাতা মাথায় দিলে আপনার মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল বড় করতে আপনি অ্যালোভেরার ব্যবহার করতে পারেন। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার অ্যালোভেরার প্যাক বানিয়ে চুলে দিলে অনেক রকম সমস্যা থাকে সমাধান পাবেন। এলোভেরা সঙ্গে আপনারা বিভিন্ন ধরনের উপাদান মিশাতে পারেন আমি এখন বিস্তারিত আলোচনা করব অ্যালোভেরার সাথে কি কি মিশিয়ে আপনি আপনার মাথায় লাগাবেন 

মেহেদী পাতা
কেশরা
আমলকি
নিম পাতা
পেয়ারা পাতা
মেথি
পেঁয়াজের রস
চা পাতা
অ্যালোভেরা
এই উপাদানগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগাতে হবে। মেহেদি পাতা আপনার চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এর ফলে আপনার চুল সহজে পড়ে যাবে না। কেশরা আপনার চুল ঘন করতে এবং কালো করতে সাহায্য করে। আমলকি আপনার চুলে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করে। মেথি আপনার চুল ঘন করতে সাহায্য করে। আপনার যদি মাথায় চুলের পরিমাণ কম থাকে তাহলে আপনি পেঁয়াজের রস দিতে পারেন। পেঁয়াজের রস মাথায় দিলে চুল গজায়। এই প্যাকটা সপ্তাহে দুইদিন ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পেতে পারেন। অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন মানব জীবনে এলোভেরার গুরুত্ব জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই অ্যালোভেরার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে তাহলে আপনি সব ব্যাপারে ধারণা পাবেন

পেটের সমস্যায় অ্যালোভেরার গুরুত্ব

মহান আল্লাহ যেমন বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দিয়েছেন তার সমাধানও এই পৃথিবীর বুকে দিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতিতেই প্রাপ্ত বিভিন্ন জিনিস দিয়ে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায়। আমরা যদি একটু ভালোভাবে বুদ্ধি খাটায় তাহলে জানতে পারবো কোন গাছের কোন গুনাগুন এবং কোন গাছ থেকে কোন রোগের ওষুধ পাওয়া যায়। আপনি যদি এলোভেরার ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অ্যালোভেরার ব্যবহার বিধি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। পেটের সমস্যায় এলোভেরার ঔষধি গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। আপনি যদি প্রতিদিন খালি পেটে অ্যালোভেরার শরবত করে খেতে পারেন তাহলে আপনার পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোষ্ঠকাঠিন্য ভালো করতে এলোভেরার ঔষধি গুনাগুন অনেক বেশি। আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে প্রতিদিন সকালে দুই চামচ এলোভেরা জেল পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন। আপনার হয়তো জানেন এলোভেরা জুস খেতে অনেক তেতো। তেতো হবার কারণে অনেকে এটা খেতে চান না। আপনি যদি খেতে না পারেন তাহলে এর মধ্যে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।

মানব জীবনে অ্যালোভেরার  গুরুত্ব 

এতটাই বেশি যে প্রায় পৃথিবীর সব দেশের মানুষ অ্যালোভেরা ব্যবহার করে থাকেন। বিভিন্ন দেশে মানুষ বিভিন্নভাবে এলোভেরা ব্যবহার করে থাকেন । যেসব কাজে অ্যালোভেরার ব্যবহার করা হয় তা নিচে আলোচনা করা হলো
রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে
রূপচর্চায়: রূপচর্চায় অ্যালোভেরার ব্যবহার করা হয়।
চুল পড়া কমাতে: চুল পড়া কমাতে মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব অপরিসীম। অ্যালোভেরার জেল মাথায় দিলে মাথার ত্বকে কোষগুলো রিপেয়ার করে। অ্যালোভেরাতে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি চুলের গোড়া মজবুত করে ফলে চুল পড়া কমে যায়। এছাড়া মাথার খুশকি দূর করে। আপনি যদি গোসলের আগে এলোভেরা জেল মাথায় ব্যবহার করেন তাহলে আপনার আলাদাভাবে কন্ডিশনার ব্যবহার করা লাগবে না। কারণ অ্যালোভেরা জেল দিলে আপনার চুল হবে মসৃণ, কোমল এবং মোলায়েম।
ওজন কমাতে: আপনি যদি ওজন কমাতে চান তাহলে অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে জানুন। অ্যালোভেরার ওষুধে গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানলে আপনি খুব সহজেই আপনার ওজন কমাতে পারবেন। অ্যালোভেরার জুসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল এমাইনো এসিড, এনজাইম থাকে। যা আপনার শরীরে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। আপনি যদি নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস খান তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রনে আনতে পারবেন। আপনি যদি সুস্থ জীবন সুস্থ মন চান তাহলে এলোভেরার জুস খান।
ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে: ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে অ্যালোভেরার গুরুত্ব অপরিসীম।
ডায়াবেটিস চিকিৎসায়: ডায়াবেটিক চিকিৎসায় এলোভেরা জুস ব্যবহার করা হয়। ডায়াবেটিস চিকিৎসায় অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন সবচাইতে বেশি। যেহেতু ডায়াবেটিস একটি মধুমেই রোগ। অতিরিক্ত সুগারের ফলে ডায়াবেটিস হয়। আর অ্যালোভেরা যেহেতু তেতো তাই আপনি যদি নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস খান তাহলে আপনার রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে যাবে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। নিয়মিত খেলে একসময় আপনার ডায়াবেটিস নির্মূল করা সম্ভব।

অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন 

সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ বিভিন্ন ধরনের অসুখে ভুগে। প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন ধরনের গাছ গাছরা থেকে তৈরি ওষুধ আমাদের বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। আপনি যদি অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন সম্পর্কে যদি না জানেন তাহলে আপনি এর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা পাবেন না। তাই প্রথমে আপনাকে অ্যালোভেরার ওষুধ সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে অ্যালোভেরার ওষুধি গুনাগুন সম্পর্কে এবং মানব জীবনে গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা হল তাড়াতাড়ি
অ্যালোভেরারজুস খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাই 
ডায়াবেটিস দূর করতে
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে মানব জীবনে এলোভেরার গুরুত্ব অপরিসীম
ত্বকের যে কোন সমস্যায় অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন
চুল সুন্দর ও চুল পড়া রোধ করতে
হার্টের যেকোনো সমস্যায় অ্যালোভেরার জুস খান
অ্যালোভেরা জুস খেলে যেকোনো ধরনের ক্লান্তি দূর হয়ে যায়

অ্যালোভেরার উপকারিতা এবং অপকারিতা

রূপচর্চা থেকে শুরু করে পেটে যে কোন সমস্যা, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, গ্যাসের সমস্যায়, অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা হয়। অ্যালোভেরা যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর অপকারিতা রয়েছে। মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব যতটুকু রয়েছে ঠিক ততটুকুই এর ব্যতিক্রম প্রতিক্রিয়া রয়েছে। আপনি যদি বেশি পরিমাণ অ্যালোভেরার জেল খান তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। আপনি যদি পরিমাণ মতো অ্যালোভেরার জুস না খেয়ে অধিক পরিমাণে খান তাহলে আপনার মুত্র লাল রং হতে পারে। এমনকি ডায়রিয়া ও হতে পারে। যেহেতু অ্যালোভেরার জেল অনেক ঠান্ডা তাই এটি খেলে আপনার গলা ব্যথা থেকে শুরু করে সর্দি কাশি হতে পারে। কারো কারো এলার্জিও দেখা যায়। তবে সবার ক্ষেত্রে এলার্জি হয় না। উপরের বিষয়গুলো পড়ে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারলেন অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন কতখানি এবং মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব

মন্তব্য, অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। চুলের যত্ন থেকে শুরু করে রূপচর্চা পেটের সমস্যা, নানা রকম কাজে অ্যালোভেরার ব্যবহার করা হয়। উপরে পোস্টটি হতে আপনি অ্যালোভেরার ঔষধি গুনাগুন মানব জীবনে অ্যালোভেরার গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন। স্কিন ড্যামেজ এবং রোদ থেকে এলে মুখে যে লাল লাল দাগ হয় তা অ্যালোভেরা দিলেই কমে যাবে। অ্যালোভেরার জুস আপনার পেটের যাবতীয় সমস্যা এবং গ্যাস্টিকের সমাধান দিবে। সুস্থ থাকতে আপনাকে অবশ্যই অ্যালোভেরার জেল খেতে হবে।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url