গর্ভে সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় - কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়।


প্রিয় পাঠক আজকে আমরা আলোচনা করব গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে  গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়। প্রতি টি মেয়ের স্বপ্ন তাদের বাচ্চা যেন বিদেশিদের মতো সাদা আর পুতুলের মত সুন্দর হয়। অনেকে বাচ্চা ফর্সা করার জন্য জীবনের ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকেন। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে গর্ভে সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়। আজকে আমি আপনাদের এই দুশ্চিন্তা দূর করে আপনাদের মনের আশা গর্ভের সন্তান ফর্সা উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হবে এসবাা ব্যাপারে বিস্তারিত বর্ণনা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়।

আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব গর্ভাবস্থায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়, গর্ভে সন্তান ফর্সা হওয়ার আমল, গর্ভাবস্থায় কি খেলে সন্তান কালো হয়, বাচ্চা ফর্সা হওয়ার দোয়া, ফর্সা সুন্দর সন্তান লাভের উপায়, গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে কি হয়। সকল বিষয়গুলো জানার জন্য আপনাকে পোস্টটি গুরুত্ব সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি জানতে পারবেন গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়।

সূচিপত্র: গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা গর্ভাবস্থায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়

গর্ভাবস্থায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়

সুন্দরের প্রতি আকর্ষণ প্রতিটি মানুষের। সবাই সুন্দর হতে চায়। এমনকি মেয়েরা চায় তাদের বাচ্চাগুলো যেন ফর্সা এবং পুতুলের মত হয়। অনেকে হয়তো জানেন না গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়। নিচে পোস্টটি থেকে আপনারা জানতে পারবেন কি খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয়
দুধ: দুধ এমন একটি উপকারী উপাদান যা আমাদের শরীরের যেকোনো সমস্যার দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি যেকোনো সমস্যার সমাধান করে। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ল্যাকটিক এসিড। যা আমাদের দেহের যাবতীয় সমস্যার সমাধান ম্যাজিকের মতো করে থাকে। গর্ভাবস্থায় আপনি যদি বেশি বেশি দুধ খান তাহলে আপনার গর্ভে সন্তান ভরসা হবে। এছাড়াও বাচ্চার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে। বাচ্চা পুষ্টি সম্পন্ন হবে।
নারিকেল: নারিকেলের সাদা অংশ খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়। এ কথা অনেক আগে থেকেই প্রচলিত। অনেকেই গর্ভে সন্তান ফর্সা করার জন্য বেশি বেশি নারকেল খান। এর ফলে দেখা যায় তাদের গর্ভে সন্তান অনেক ফর্সা হয়। তবে গর্ভাবস্থায় অধিক পরিমাণে নারিকেল খেলে বাচ্চার ঠান্ডার সমস্যা হতে পারে এমনকি নিউমোনিয়া হতে পারে। তাই অতিরিক্ত না খেয়ে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খান। এতে আপনার বাচ্চা ফর্সা হবে এবং বাচ্চার কোন ক্ষতিও হবে না।
জাফরান দুধ: আপনি যদি আপনার গর্ভে সন্তান ফর্সা করতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে জাফরান দুধ খেতে হবে। কাশ্মীরের মেয়েরা অধিক পরিমাণে সুন্দর হয়ে থাকে কারণ তারা জাফরানের দুধ খেয়ে থাকে। এমনকি গর্ভাবস্থায় তারা জাফরানের দুধ খায় যার কারণে তাদের গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়।
ডিম: আপনি যদি আপনার গর্ভে সন্তান কে ফর্সা করতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই প্রতিদিন ডিমের সাদা অংশ খেতে হবে। ডিমের সাদা অংশ খেলে আপনার বাচ্চা খুব তাড়াতাড়ি পুষ্টি সমৃদ্ধ হবে এবং বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হবে।
কমলা: কমলা খেলে আপনার গর্ভে সন্তান ফর্সা হবে। কমলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। গর্ভাবস্থায় কমলা খেলে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হবে। আপনি যদি জানতে চান গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি কি খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই কমলা খেতে হবে।
টমেটো: টমেটো খেলে গর্ভে সন্তান খরচ হবে। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত খান গর্ভে সন্তান ফর্সা করুন।
বেদনা: বেদনা খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হবে। শুধু বাচ্চা নয় যে কোন বয়সের মানুষ বেদানা খেলে তাদের শরীরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
কিসমিস: গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয় এই সমস্যা একমাত্র সমাধান। কিসমিস খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয়।
বাচ্চাকে ফর্সা বানানোর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে হবে তার মধ্যে আপনি রঙিন ফলমূল খেতে পারেন। আপনি কলা, আপেল, পেয়ারা, পেঁপে যে কোন মৌসুমী ফল খেতে পারেন। এটা আপনার বাচ্চা ফর্সা হবে

গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার আমল

আপনি যদি গর্বের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয় জানতে চান তাহলে আপনাকে বিভিন্ন আমল করতে হবে। আপনাকে সব সময় পবিত্র থাকতে হবে। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে। বাচ্চার জন্য সব সময় দোয়া রাখতে হবে যেন বাচ্চা ভালো থাকে। মহান আল্লাহর কাছে হাত তুলে প্রার্থনা করতে হবে যেন মহান আল্লাহু আপনার বাচ্চাকে নুরের সৌন্দর্য দান করে। আপনি মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন আল্লাহ আমার বাচ্চাকে আপনি ইউসুফ নবীর মত সুন্দর বানিয়ে দিন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ( সাঃ) চরিত্রের মত চরিত্র দান করুন। আপনি গর্ব অবস্থায় যেটা করবেন আপনার বাচ্চাও জন্মের পর সেটা করবে।
আপনি যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন তাহলে বাচ্চার জন্মের পর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে। আপনি যদি গর্ভাবস্থায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ না পড়ে গান শুনেন কিংবা মোবাইলের প্রতি বেশী আসক্ত থাকেন তাহলে বাচ্চার জন্মের পর সেই গুনগুলো সেও পাবে। বাচ্চা গর্ভে থাকা অবস্থায় আপনি বেশি বেশি কোরআন তেলোয়াত করবেন এতে আপনার গর্ভের সন্তান ফর্সা হবে এবং সুন্দর চেহারার অধিকারী হবে। সুন্দর চেহারার পাশাপাশি সে সুন্দর গুণের অধিকারী হবে। আপনি যদি সব সময় পাক পবিত্র থাকেন এবং নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন এবং কোরআন তেলোয়াত করেন তাহলে আপনার বাচ্চা অবশ্যই সুন্দর চেহারার অধিকারী হবে।

কি খেলে গর্ভে সন্তান কালো হয়

 মহান আল্লাহু পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ সৃষ্টি করেছেন যেমন ফর্সা কালো লম্বা খাটো মোটা পাতলা। মহান আল্লাহু তাঁর সৃষ্টির রহস্য কাউকে অবগত করেন না। মহান আল্লাহ যেটাকে ভালো মনে করেন তাই করেন। আপনি যদি বেশি পরিমাণ কচু শাক খান তবে আপনার বাচ্চার কালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কচু থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে যা খেলে আপনার শরীরের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণ হয়। আপনি বাচ্চার পুষ্টির জন্য অল্প পরিমাণে কচু শাক খাবেন।
বেশি পরিমাণ কচু শাক খেলে
আপনার বাচ্চার কালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকেন। কচু শাকের পাশাপাশি আপনি লাল শাক, পালং শাক, পুঁইশাক কলমি শাক ইত্যাদি খেতে পারেন। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারলেন গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয়। আরো কিছু কারণে গর্ভের সন্তান কালো হতে পারে তা নিচে আলোচনা করা হলো
বংশগত কারণে বাচ্চার গায়ের রং কালো হতে পারে। যদি বাবা মা এর যে কোন একজন ভালো হয় তাহলে বাচ্চার কালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি মা-বাবা দুজনের ফর্সা হয় কিন্তু তারপরেও বাচ্চা কালো হয় তাহলে বংশগত কারণে বাচ্চাটি কালো হয়েছে। হয়তোবা বাচ্চাটি ফ্যামিলির কোন সদস্যের জন্য কালো হতে পারে। জিনগত বৈশিষ্ট্য বাচ্চার ফর্সা কালো হওয়ার উপর নির্ভর করে।
মেলানিন এর পরিমাণ বেশি হলে: বাচ্চার শরীরে মেলানিন এর পরিমাণ বেশি হলে বাচ্চা কালো হতে পারে।
আবহাওয়ার উপর প্রভাব: গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভের সন্তান ফর্সা হয় এগুলো অনেকটা নির্ভর করে। বাচ্চা কালো বা ফর্সা অনেকটাই আবহাওয়া নির্ভর করে। বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলের চারিদিকে গাছপালা থাকার কারণে অধিক পরিমাণ সূর্যের তাপ পড়ে না এর ফলে বা এখানকার মানুষেরা ফর্সা হয়। এবং তাদের বাচ্চা ও ফর্সা হয়।
বাবা-মায়ের খাদ্য অভ্যাস ও পরিবেশের প্রভাব: গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয় এটা পুরোপুরি নির্ভর করে বাবা-মায়ের খাদ্য অভ্যেসের উপর। বাবা মা যদি পুষ্টিকর সমৃদ্ধ খাবার কম খায় তাহলে বাচ্চা অপুষ্টি হয়। মা যদি বেশি পরিমাণে শাকসবজি, সবুজ ফলমূল, দুধ ডিম, এগুলো বেশি পরিমাণে খায় তাহলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হবে।

ফর্সা সুন্দর সন্তান লাভের উপায়

গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় কি খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয় এই প্রশ্ন সবার মনেই। মহান আল্লাহতালা তার প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে নিজের মত তৈরি করেছেন। পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছে একেকজনের আকার আকৃতি, রং রং একেক রকম। তবে পরিবেশ ভেদে মানুষের গায়ের রং ফর্সা বা কালো হয়ে থাকে। যেমন আফ্রিকা মহাদেশের বেশিরভাগ মানুষের গায়ের রং কালো।
আবার ইংল্যান্ডের মানুষ দেখতে অনেক ফর্সা। বাংলাদেশ এবং ভারতের ফর্সা কালো সব ধরনেরই মানুষ দেখতে পাওয়া। ফর্সা সুন্দর সন্তান লাভের জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে।
 আপনাকে সবসময় পাক-পবিত্র থাকতে হবে। নিয়মিত কোরআন তেলাওয়াত করতে হবে। ফর্সা সুন্দর সন্তান লাভের জন্য আপনাকে কোরআনের বিভিন্ন আমল করতে হবে। নামাজ পড়ে প্রতিদিন আল্লাহর কাছে চাইতে হবে যে মহান আল্লাহ আপনি আমার সন্তানকে নেককার হিসাবে পৃথিবীতে প্রেরণ করুন। তার চেহারা যেন নূরের মত হয়। আপনাকে প্রতিদিন দুধ, ডিম এবং বিভিন্ন ধরনের ফলমূল খেতে হবে ।

গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে কি হয়

যেহেতু খেজুরে অধিক পুষ্টি রয়েছে তাই গর্ভাবস্থায় কোন মা যদি খেজুর খায় তাহলে তা তার বাচ্চার জন্য খুব ভালো কাজ করে। খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম যা গর্ভবতী মায়েদের রক্তচাপ ঠিক রাখে। খেজুর খেলে গর্ভবতী মহিলাদের আয়রন এবং লোহের অভাব পূরণ হয়। তাই গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি খেজুর খেতে হবে। খেজুর মানব শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। প্রায় সব ক্ষেত্রে দেখা যায় গর্ভবতী মহিলাদের রক্তশূন্যতা থাকে।
গর্ভবতী মহিলাদের রক্তশূন্যতা দূর করার জন্য বেশি করে খেজুর খাওয়াতে হবে। আপনি যদি সুস্থ সবল সন্তান পেতে চান তাহলে আপনার স্ত্রীকে অবশ্যই গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি খেজুর খাওয়ান। খেজুরে পটাশিয়াম এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। চলুন তাহলে নিচে জেনে নেয়া যাক খেজুরের উপকারিতা
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ফলে বাচ্চা জন্মদানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উচ্চ লৌহ সমৃদ্ধ যা সন্তানের এর চাহিদা লোহে চাহিদা পূরণ করে।
খেজুর খেলে প্রাকৃতিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি হয়।
খেজুর খেলে সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে মা খুব সহজেই তার সন্তানকে জন্ম দিতে পারে। এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কমে যায়।
মন্তব্য, উপরিউক্ত আলোচনা হতে বোঝা গেল যে আপনি যদি আপনার গর্ভে সন্তানকে ফর্সা বানাতে চান তাহলে উপরে নিয়ম গুলো মেনে চলুন। মহান আল্লাহ কোরআনে বিভিন্ন আমল এর কথা উল্লেখ করেছেন। আপনি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন এবং কোরআনের বিভিন্ন আমল করুন। ইনশাআল্লাহ মহান আল্লাহ আপনার মনের সকল আশা পূর্ণ করবে। এছাড়াও গর্ভে সন্তান ফর্সা হওয়ার উপায় জানার জন্য আপনাকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। খাদ্যাভাস পরিবর্তন করতে হবে। আবহাওয়া ও পরিবেশের উপরও গর্ভের সন্তানের গায়ের রং নির্ভর করে। তবে আপনি যদি সঠিকভাবে পুষ্টিকর এবং যে খাবার গুলো খেলে গর্ভে সন্তান ফর্সা হয় সেই খাবার যদি খান তাহলে আপনার গর্ভে সন্তান ফর্সা হবে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url