ফুসফুস ক্যান্সার - শ্বাস নালী সংক্রান্ত ৫টি রোগ

শ্বসনতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কষ্ট হলো ফুসফুস আর এই ফুসফুস  বিভিন্ন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে এবং এই ফুসফুস ক্যান্সার এর কারনে প্রতিবছর বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ মৃত্যুবরণ করে। তাই আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব এবং আপনাদেরকে জানাবো ফুসফুস ক্যান্সার সম্পর্কে এবং ফুসফুস ক্যান্সারের সাথে এই পোষ্টের মাধ্যমে আরো জানতে পারবেন শ্বাস নালী সংক্রান্ত ৫টি রোগ সম্পর্কে। শ্বাস নালী সংক্রান্ত ৫টি রোগ এবং ফুসফুস ক্যান্সার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ফুসফুস শ্বসনতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে অনেক সময় এ অঙ্গটি নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বায়ুদূষণ এবং বিভিন্ন প্রকার ভাসমান কণা এবং রাসায়নিক প্রভাবেও ফুসফুস অসুস্থ হতে পারে। অনেক সময় অজ্ঞতা ও অসাবধানতার কারনেও ফুসফুসে নানা জটিল রোগ দেখা যায় ও সংক্রমণ ঘটে। ফুসফুসের সাধারণ রোগগুলোর কারণ, লক্ষণ, প্রতিকার ও সাবধানতাগুলো জানা থাকলে অনেক জটিল সমস্যা এমনকি মৃত্যুঝুঁকিঈ অনেকাংশে কমানো যায়।

সূচিপত্রঃফুসফুস ক্যান্সার - শ্বাস নালী সংক্রান্ত ৫টি রোগ

অ্যজমা (Asthma) 

অ্যাজমা সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়ার ফলে হয়ে থাকে। অর্থাৎ কোন একটি বহিঃস্থ পদার্থ ফুসফুসু প্রবেশ করলে সেটি দেহের প্রতিরোধ ব্যবস্থার যতটুকু প্রতিক্রিয়া দেখানোর কথা, তার চেয়ে অনেক তীব্র প্রতিক্রিয়া ঘটলে অ্যাজমা হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রেই অ্যাজমা আক্রান্ত শিশু বা ব্যক্তির বংশে হাঁপানি বা অ্যালার্জির ইতিহাস থাকে। এটি ছোঁয়াচে নয়, আবার জীবণুবাহিত রোগও নয়। 
অ্যজমার কারণ
যেসব খাবার খেলে এলার্জি হয় (চিংড়ি গরুর মাংস ইলিশ মাছ ইত্যাদি), বায়ুর সাথে ধোয়া, ধুলাবালি, ফুলের রেণু ইত্যাদি শ্বাস গ্রহণের সময় ফুসফুসে প্রবেশ করলে হাঁপানি হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত সর্দি বা কাশি থেকে হাঁপানি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বছরের বিশেষ ঋতুতে বা ঋতু পরিবর্তনের সময় এ রোগ বেড়ে যেতে পারে। 
অ্যজমার লক্ষণ
হঠাৎ শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। শ্বাসকষ্টে দম বন্ধ হওয়ার মত অবস্থা সৃষ্টি হয়, ঠোঁট নীল হয়ে যায়, গলার শিরা ফুলে যায়। রোগী জোরে জোরে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করে, এ সময় বুকের ভেতর সাঁই সাঁই আওয়াজ হয়। ফুসফুসের বায়ুথলিতে ঠিকমতো অক্সিজেন সরবরাহ হয় না বা বাধাগ্রস্থ হয়, ফলে রোগীর বেশি কষ্ট হয়। কাশির সাথে কখনো সাদা কফ বের হয়। সাধারণত জ্বর থাকে না। শ্বাস নেওয়ার সময় রোগীর পাঁজরের মাঝে চামড়ার ভেতরে দিকে ঢুকে যায়। রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে। 
প্রতিকার:
চিকিৎসায় এ রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না। তবে ঔষধ সেবনে রোগী কিছুটা আরাম বোধ করে। যেসব খাদ্য খেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়, সেগুলো না খাওয়া। আলো-বাতাসপূর্ণ গৃহে বসবাস করা। যেসব জিনিসের সংস্পর্শ হাঁপানি বাড়ায় তা ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা। যেমন পশুর লোম কৃত্রিম আশ ইত্যাদি। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া ও সাবধানতা অবলম্বন করা। ধূমপান, গুল, সাদা পাতা, জর্দা ইত্যাদি ব্যবহার পরিহার করা। শ্বাসকষ্ট সময় রোগীকে তরল খাদ্য খাওয়ানো।  
স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা। বায়ুদূষণ ও বাসস্থান বা কর্মক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে, এমন সব বস্তু সংস্পর্শ পরিহার করা। হাঁপানি রোগে শ্বাসকষ্ট লাঘবার জন্য সব সময়ের সাথে ওষুধ রাখা প্রয়োজন মত ব্যবহার করা। এখানে লক্ষণীয় যে, হাতুড়ের চিকিৎসকরা অনেক সময় উচ্চমাত্রার ক্ষতিকারক স্টেরয়েড এর চিকিৎসা করে থাকে। যেটি উচ্চমাত্রার প্রয়োগ করলে রোগের কষ্ট তাৎক্ষণিকভাবে উপশম হলো দীর্ঘমেয়াদী এবং অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যায় তাই এ ধরনের চিকিৎসা থেকে দূরে থাকা ভালো।

ব্রংকাইটিস (Bronchitis) 

শ্বাসনালির ভিতরের আবৃত প্রদাহকে ব্রংকাইটিস বলে। ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে ঝিল্লিগাত্রে প্রদাহ হতে পারে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, সেঁতসেঁতে ধূলিকণা মিশ্রিত আবহাওয়া, ঠান্ডা লাগা এবং ধূমপান থেকেও এ রোগ হওয়ার আশংকা থাকে। একবার ব্রংকাইটিস হলে বারবার এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে। সাধারণত শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। ধূমপান, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও দূষণ (যেমন কলকারখানা ধুলাবালি এবং ধোঁয়াময় পরিবেশ) এ রোগের কারণ হিসেবে গণ্য করা হয়।  লক্ষণ: 
কাশি, বুকে ব্যথা ও শ্বাসকষ্ট হয়। কাশির সময় রোগী বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করে। শক্ত খাবার খেতে পারে না। কাশির সাথে অনেক সময় কফ বের হয়। যদি কমপক্ষে একটানা ৩মাস কাশির সাথে কফ থাকে এবং এরকম অসুস্থতার পরপর ২বছর দেখা যায়, তাহলে রোগীর ক্রনিক ব্রংকাইটিস হয়ে থাকে পারে। 
প্রতিকার: ধূমপান, মদ্যপান, তামাক বা সাদাপাতা খাওয়া বন্ধ করা। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রোগীর চিকিৎসা করানো। রোগীকে শোহনীয় উষ্ণতা ও শুষ্ক পরিবেশ রাখা। পুষ্টিকর তরল ও গরম খাবার খাওয়ানো, যেমন গরম সুপ, দুধ ইত্যাদি। রোগীর পূর্ণ বিশ্রাম নেওয়া। ...... 
প্রতিরোধ: ধূমপান ও তামাক সেবনের মতো বদ অভ্যাস ত্যাগ করা। ধুলাবালি ও ধোঁয়াপূর্ণ পরিবেশে কাজ করা থেকে বিরত থাকা । শিশু বয়স্কদের যেন মাথায় ঠান্ডা না লাগে সেদিকে নজর রাখা ।

নিউমোনিয়া (Pneumonia) 

নিউমোনিয়া একটি ফুসফুসের রোগ। অত্যাধিক ঠান্ডা লাগাতে এই রোগ হতে পারে । হাম ও ব্রংকাইটিস রোগের পর ঠান্ডা লেগে নিউমোনিয়া দেখা যায়। শিশু এবং বয়স্কদের জন্য এটি একটি মারাত্মক রোগ।
কারণ: নিউমোকক্কাস ( Pneumococcus) নামক ব্যাকটেরিয়া এর রোগের অন্যতম কারণ।এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ছত্রাকের আক্রমণে নিউমোনিয়া হতেপারে। এমনকি বিষম খেয়ে খাদ্যনালির রস শ্বাসনালীতে ঢুকে গিয়ে, সেখান থেকেওনিউমোনিয়া হতে পারে ।
লক্ষণ: ফুসফুসের শ্লেষ্মা-জাতীয় তরল পদার্থ জমে কফ সৃষ্টি হয়।কাশি ও শ্বাসকষ্ট হয়। দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ জ্বর বেশি হয়।চূড়ান্ত পর্যায়ে বুকের মধ্যে ঘোরঘোর আওয়াজ হয়, মারাত্মক শ্বাসকষ্ট হয়।
প্রতিকার:পরামর্শ নিজের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।তরল ও গরম পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো। বেশি করে পানি পান করানো।
প্রতিরোধ: শিশু ও বয়ষ্কদের যেন ঠান্ডা না লাগে সেদিন সতর্ক দৃষ্টি রাখা। ধূমপান পরিহার করা। আলো-বাতাসপূর্ণ গৃহে বসবাস করা। রোগীকে সহনীয় উষ্ণতা ও শুষ্ক পরিবেশে রাখা ।

ফুসফুস ক্যান্সার (Lung Cancer) 

সব ধরনের ক্যান্সারের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাদুর্ভাব সবচেয়ে বেশি। আমাদের দেশে পুরুষের ক্যান্সার জনিত মৃত্যুর প্রধান কারণ ফুসফুস ক্যান্সার। ফুসফুস ক্যান্সারের অন্যতম কারণ ধূমপান। • বায়ু ও পরিবেশদূষণ এবং বাসস্থান অথবা কর্মক্ষেত্রে দূষণ ঘটাতে পারে এমন সব বস্তুর (যেমন: এ্যাসবেস্টাস, আর্সেনিক, ক্রোমিয়াম, নিকেল, কঠিক ধাতুর গুঁড়া ইত্যাদি) সংস্পর্শে আসার কারণে ফুসফুসে ক্যান্সার হয়। যক্ষ্মা বা কোনো ধরনের নিউমোনিয়া ফুসফুসে এক ধরনের ক্ষত সৃষ্টি করে যা পরবর্তীতে ক্যান্সারের রুপান্তরিত করে।
লক্ষণ: ফুসফুস ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলো যত দ্রুত তার সাথে নির্ণয় করা যায় এবং চিকিৎসা প্রদান করা যায় তত বেশিদিন বেঁচে থাকা সম্ভবনা বৃদ্ধি পায়।প্রাথমিক অবস্থায় যেসব লক্ষণ প্রকাশ পায় তা হলো: দীর্ঘদিন ধরে খুসখুসে কাশি ও বুকে ব্যথা।ভগ্নস্বর, ওজন হ্রাস এবং ক্ষুধামান্দ্য হাঁপানি, ঘন ঘন জ্বর হওয়া।বারবার ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়া দিয়ে সংক্রমিত হওয়া ।
রোগ নির্ণয়: প্রাথমিক অবস্থা ক্যান্সারের সম্ভবতা যাচাইয়ের জন্য থুথু শ্লেসা বিশ্লেষণ করা, বুকের এক্সরে, সিটি স্ক্যান, এমআরআই করতে হয়। চুড়ান্ত রোগনির্ণয়ের জন্য সাধারণত সাইটো ও হিস্টোপ্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা করতে হয়। প্রতিকার: রোগের লক্ষণগুলো দেখা গেলে অনতিবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ
নেওয়া। রোগ নির্ণয়ের পর ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা। প্রয়োজনে রেডিয়েশন থেরাপি প্রয়োগ করা। যেখানে তেজস্ক্রিয় বিকিরণের মাধ্যমে কোষ ধ্বংস করাহয়।

যক্ষ্মা (Tuberculosis) 

যক্ষ্মা একটা পরিচিত বায়ুবাহিত সংক্রামক রোগ। তবে ক্ষেত্রবিশেষে যক্ষ্মার জীবাণুযুক্ত ত্বকের ক্ষতের সংস্পর্শে এলে কিংবা সংক্রামিত গরুর দুধ খেয়েও কেউ এর রোগে আক্রান্ত হতে পারে। উল্লেখ্য যেকোনো, লোক যেকোনো সময়ে রোগ দ্বারা সংক্রামিত হতে পারে। যারা অধিক পরিশ্রম করে, দুর্বল ও সাথে অসুস্থকর পরিবেশে বাস করে, অপুষ্টিতে ভোগে, যক্ষ্মা রোগীর সাথে বসবাস করে, তারা এ রোগে সহজে আক্রান্ত হতে পারে। আমাদের অনেকের ধারণা আসলে ধারণাটা একবারেই সঠিক নয়। যক্ষ্মা অন্ত্র, হাড়, ফুসফুস এরকম দেহের প্রায় যেকোনো স্থানে হতে পারে। দেহে এই রোগে আক্রমণ ঘটলে সহজে এর লক্ষণ প্রকাশ পায় না যখন জীবাণুগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধক শ্বেত রক্তকণিকাকে পরাস্ত করে দুর্বল করে তখনই এ রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় । 
কারণ: সাধারণ Mycobacterium tuberculosis নামক এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া আক্রমণে এ রোগ হয়। তবে Mycobacterium গণভুক্ত আরো কিছু ব্যাকটেরিয়া যক্ষ্মা সৃষ্টি করতে পারে । অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করলেও অতি সহজে দেহে রোগ জীবণুর বিস্তার ঘটে।
রোগ নির্ণয়: কফ পরীক্ষা, চামড়ার পরীক্ষার(MT test) সাইটো ও হিস্টোপ্যাথলজি পরীক্ষা এবং এক্স-রের সাহায্যে এ রোগ নির্ণয় করা হয়। তবে যক্ষ্মা ঠিক কোন অঙ্গটি আক্রান্ত হয়েছে তার উপরে নির্ভর করবে কোন পরীক্ষাটি করতে হবে। বর্তমানে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে রোগটি নিশ্চিতভাবে নির্ণয় করা যায় কিনা তা নিয়ে গবেষণা চলছে । ইদানিং, আমাদের দেশে রোগীর কফসহ বিভিন্ন নমুনায় যক্ষ্মার জীবাণু আছে কিনা তা নিয়ে নির্ণয়ের জন্য DNA পরীক্ষা চালু করা হয়েছে।
লক্ষণ: রোগীর ওজন কমতে থাকে, আস্তে আস্তে শরীর দুর্বল হতে থাকে । খুশখুশে কাশি হয় এবং কখনো কখনো কাশির সাথে রক্ত যায়।সাধারণত তিন সপ্তাহের বেশি কাশি থাকে। রাতে ঘাম হয় বিকেলের দিকে জ্বর আসে। দেহের তাপমাত্রা খুব বেশি বাড়ে না।বুকে পিঠে ব্যথা হয়।অজীর্ণ ও পেটের পীড়া দেখা যায়।
প্রতিকার: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করা।এ রোগের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি।ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রোগ নিবারণের নিয়মগুলো কঠিনভাবে মেনে চলা।প্রয়োজনেররোগীকে হাসপাতাল বা স্যানাটরিয়ামে পাঠানো । রোগীর ব্যবহারের সবকিছু পৃথক রাখা।রোগীর কফ বা থুতু মাটিতে পুঁতে ফেলা। রবির জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা ও পরিমিত পুষ্টিকর খাদ্যের ব্যবস্থা রাখা।ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোনো অবস্থাতেই ঔষধ সেবন বন্ধ না করা। প্রতিরোধ এ মারাত্মক রোগ থেকে রেহাই পেতে হলে শিশুদের যক্ষ্মা প্রতিষেধক বিসিজি টিকা দিতে হবে। শিশুর জন্মের পর থেকে এক বছর বয়সের মধ্যে এ টিকা দেওয়ার ব্যবহার করতে হবে।
মন্তব্য, উপরিউক্ত পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে এতক্ষণে নিশ্চয় আপনারা বিস্তারিতভাবে ফুসফুস ক্যান্সার এবং শ্বাস নালী সংক্রান্ত ৫টি রোগ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিয়েছিল। আশা করছি এই পোস্টের মাধ্যমে শেয়ার করা তথ্যগুলো আপনার ফুসফুস এবং শ্বসনতন্ত্র ভালো রাখতে ভালো রাখতে বিশেষ সাহায্য করবে। শ্বাসনালীর যে কোন সমস্যায় অবহেলা না করে সচেতন হন এবং দ্রুত ডাক্তারি পরামর্শ গ্রহণ করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url